What's new

সতীত্বের পরীক্ষা

Admin

Administrator
Staff member
Joined
Dec 12, 2024
Messages
655
Reaction score
4
Points
18
শুনেছি “যিনি নিজেকে সাহায্য করে তাকে স্রষ্টা সাহায্য করে”।
আমার ক্ষেত্রে বিষয়টা কিছুটা এমনই হয়েছিল। আমার ব্যক্তিগত পরিচয় দেবার মতো আহামরি কিছু নাই। আমার নাম প্রমিতা। ছোট হতে বেশ লাজুক এবং সংস্কারী মেয়ে ছিলাম, নিজের মনের বাসনা, কামনা সবই নিয়ন্ত্রনে রাখতাম সর্বদা। বয়স যখন ১৬ বছর তখন দেহের শারিরিক পরিবর্তন দেখে অবাক হয়েছিলাম, হতবম্ব হয়ে নিজের স্তন এবং যোনীদ্বার দেখতাম, কিভাবে আকার পরিবর্তন হলাম? এই চিন্তায় রাতে ঘুম আসত না, তবে ভালো ফলাফল করার সুবাদে ইন্টারে বৃত্তি পাই যার টাকা থেকে নতুন এন্ডয়েড ফোন কিনে ফেলি। কিন্তু সেভাবে বুঝতাম না ফোনের কিছু, ফোন চালানো বলতে কল দেয়া আর ইউটিউবে ভিডিও দেখাই ছিল সর্বস্ব। সেই ইউটিউব স্ক্রল করতে করতে একদিন রাতে হঠাৎ “Adolsence change” নামে একটা ভিডিও ফোনের স্কীনে আসে, কৌতুহলবশত ক্লিক করি এবং নতুন নতুন সব জিনিস জানতে পারি।


প্রথমে লজ্জা এবং ইতস্তত লাগলেও পরে নেশার মতো হয়ে যায়।
সময় পেলেই এসব জিনিস শুনতাম এবং নিজের দেহের দিকে অবাক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকি। ধীরে ধীরে নারীত্বের ভাব মানসপটে ফুটে ওঠে, সেই ধারা হতে পুরুষত্ব সম্পর্কে জানতে আগ্রহ হয়। আর একপর্যায়ে নারী পুরুষের আদি মিলন সম্পর্কে আগ্রহ তৈরী হয়। একটা সময় সারাদিন এসব ভাবতাম, আস্তে আস্তে চটিগল্পের সাথে পরিচিত হই। তবে যখন পর্ণ ভিডিও দেখি তখন আমার টনক নড়ে ওঠে, কী অদ্ভুত দেখলাম?
একজন নারী তার নগ্ন শরীর পুরুষের নিকট সমর্পিত করেছে। আর পুরুষ ক্ষুর্ধাত সিংহের মতো সেই নারীদেহ খাওয়ার বাসনা নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল, কিন্তু কিভাবে নারীর এই ত্বক এভাবে চেটে, চুষে খেতে পারে?
এটা আমার কল্পনার বাহিরে ছিল।
কেমন জানি অনুশোচনা বোধ হলো আমি সাথে সাথে নেট অফ করে দিয়েছি। আর সব পর্ণ সাইট ডিলিট করে দিয়েছি। আর মনে শপথ করেছি যে এসব আর কোনদিন দেখব না। আর অনুতপ্ত বোধ নিয়ে আমার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। কিন্তু পরের দিন আবার কেমন জানি আগ্রহ জন্মায় সম্পূর্ণ পর্ণ ভিডিওটা দেখার জন্য, আবারও নতুন করে ভিপিএন চালু করে, ক্রোমে পর্ণ ভিডিও দেখতে যাই। কিন্তু যখন দেখলাম পুরুষটি মেয়েটির বগলে জিহ্বা দিয়ে চরমসুখে চাটতে ছিল তখন আমার ঘৃণা লাগল, কারন আন্ডারআর্মে কী বাজে ঘ্রাণ হয় আমার, আর এই মেয়েটির বগলটা জিহ্বা দিয়া চাটছে???
আমি ভিডিও স্কীপ করে সামনে যাই দেখি সবটুকু শক্তি দিয়ে মেয়েটির দুধগুলো চেপে দিচ্ছে, এমনকি দুধের খয়েরি রংয়ের বোটা চুষতেছে, এসব দেখে আমার ভয়ে হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছিল, নিশ্চিত করে বলতে পারি মেয়েটি ব্যাথা পাচ্ছিল। তাও এসব করে কেন?????

তবে মূল ঘটনা ঘটে যখন ছেলেটি মেয়েটির প্রসাবের রাস্তায় আন্দদের সাথে জিহ্বা দিয়ে চেটে দিচ্ছে, আমার ঘৃণায় সব শরীর ঘুরাচ্ছিল, আমি ভাবি এভাবে নোংরামি কিভাবে করা সম্ভব??

কিন্তু যখন দেখি মেয়েটিও পুরুষের ওমন একটা নুনু মুখে নিয়ে চুষে তখন আমার চোখের পলক পড়ে না আর, শুধু ভাবি এভাবে কীভাবে পারে কেউ???
তাছাড়া এই প্রথম কোনো যু্বকের নুনু দেখলাম, কিন্তু আমি অবাক হয়ে যাই ছোট মানুষের নুনু আর বড় মানুষের নুনু কতটা ভিন্ন??
কিভাবে কেটে গেলো নুনুর মাথা সেটা ভাবতে থাকি??
শেষটুকু কোনরকমে স্কীপ করে দেখে চলে যাই, দেখি নুনু দিয়ে সাদা সাদা কী জানো মেয়েটির পেটের উপর অনবরত পড়তিছে।
আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি।

কিন্তু এসবের মধ্যে আমার পড়াশুনা করতে হতো মন দিয়ে, কারন আমার একটাই লক্ষ্য সরকারি চাকুরি পাওয়া, তাই অনলাইনে কোচিং করা শুরু করি। রোজ বই পড়ার ফাঁকে ফাঁকে নারীর দেহে চাটার সেই দৃশ্য মনে ভেসে উঠত, তাও কোনমতে নিজেকে নিয়ন্ত্রন রেখে বই পড়াতে মনোযোগ দেই।
হঠাৎ একদিন অনলাইন ক্লাসে আদিত্য নামের এক ছেলের সাথে পরিচয় হয়, যার কাছ থেকে আমি ক্লাস নোট নিতাম। বেশ ভদ্র আর শান্ত স্বভাবের ছেলে আদিত্য। উচ্চতা ৫:৫” এবং পেটে কিছুটা চর্বি পড়েছে, মাথায় চুল বেশ অনেক। বয়স আনুমানিক ২৬ বছর হবে। আমি শুধু নোট শেয়ার করে নিতাম আর তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে চ্যাটিং সমাপ্ত করতাম।
এটাই ছিল শনি, সোম, বুধ দিনগুলোর কোচিং এর পরের দৈনন্দিন কাজ। অথচ আমার মনের কোনে সেই পর্ণভিডিও, সেই চাটাচাটি, চোষাচুষি ভেসে ওঠে। তাও নিজেকে সংবরণ করি।
কেননা এসবের চেয়ে আমার সরকারি চাকুরির লক্ষ্যটা ছিল বেশী গুরুত্বপূর্ণ।
কিন্তু তারপরেও দৈহিক চাহিদা অনুযায়ী নিজেকে সংবরণ করতে ব্যর্থ হই আর নিয়মিত পর্ণ দেখাটা আমার অভ্যাসে পরিনত হয়ে যায়। কিন্তু কেমনজানি অদ্ভুত ভয় কাজ করত কিভাবে ওত বড় আকারের পুরুষাঙ্গটা এই ক্ষুদ্র যোনীতে ডুকবে??
ভেবেই শিহরিত হয়ে যেতাম।
তারপরেও জৈবিক তাড়নায় আমি ভীত হয়ে যাই আর প্রায় সময়ই নিজের স্তন, যোনীতে হাত স্পর্শ করে অনাবিল সুখ লাভ করতাম।
ওদিকে সারাক্ষণ চাকুরির চিন্তা আর অপরদিকে জৈবিক তাড়ানার পর্দাপন, এই দুইয়ে মিলে একাকার হয়ে যাচ্ছিল আমার জীবন।

ইতিমধ্যে আদিত্যের সহিত ভালো সম্পর্ক তৈরি হয়, পড়াশুনা বাদেও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলা শুরু করি। রাজনীতি, ধর্ম, দেশ সব বিষয় নিয়ে বলতাম তবে ঘুরে ফিরে সব নারী-পুরুষের মিলনে আটকে যেত। হয়তো এইজন্যই গ্রীক দার্শনিক এরিস্টটল বলে ছিল, একটা ছেলে আর একটা মেয়ে কোনদিন ভালো বন্ধু হতে পারে না। আমরা তার ব্যতিক্রম কিভাবে হবো???

হঠাৎ একদিন সে তার সবটুকু ইতস্ততাবোধ কাটিয়ে আমাকে আমার সাইজ বলতে বলে, আমি ঘোরের মধ্যে থেকেও 32d বলে দেই।
সে তখন বলে, আমি স্পর্শ করতে চাই।
আমি নিস্তদ্ধ হয়ে যাই, কিন্তু এরপরক্ষণে রাজি হয়ে যাই। জায়গা ঠিক হয়ে যায়।
এর পরের সপ্তাহেই দেখা করতে চলে যাই, কিন্তু মনের মধ্যে অজানা ভয় কাজ করতে থাকি।
নিজেকে যতটা পারি শান্ত রাখার চেষ্টা করি।
কিন্তু তাও উত্তেজনা মনের কোনে উকি মারতেছিল।
আমরা হোটেল রুমে বিছনাতে একে অপরের সামনাসামনি বসে পড়ি।
সে আমার দিকে লজ্জায় তাকাতে পারছিল না।
হঠাৎ প্রশ্ন করে তোমার সাইজ কত?
আমি তার চোখের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসি।
আদিত্য বলে আমি একটু প্রেস করব???
আমি নিরব থাকি।
সে কাছে এসেই দুইহাত দিয়ে চাপতে থাকে আমি লজ্জায়, শিহরণে রক্তবর্ণ হয়ে যাই।
সে আমার ঠোট তার মুখে নেবার চেষ্টা করে, আমি একটু মুখটা সরিয়ে নেই তথাপি সে ক্রমাগত চেষ্টা করে। আমি তার চেষ্টা সফল করে দেই, সে আমার অধর তার মুখে নিয়ে চুষতে থাকে। আমি পুতুলের মতো থাকি। কিন্তু একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম এই চুম্বনে নতুন কোন স্বাদ দেই, পুরাতন সেই থু থু এর মতোই মনে হচ্ছে।

আদিত্য এবার একটা হাত আমার যোনীর মধ্যে ডুকানোর চেষ্টা করতেছিল, আমি বাধ দিলাম।
সে জোর করল না, শুধু বলল, তোমার ইচ্ছা না থাকলে আমি করব না কিছু।
আমি তখন অপরাধবোধে হারিয়ে যাচ্ছিলাম। মনে হচ্ছে পাপ করছি তাই উঠে যাওয়া শুরু করলাম, সেও রুমের দরজা খুলতে গেলো। কিন্তু হঠাৎ মনে একটা ইচ্ছা আসল, শুধু মন চাইল আদিম সুখে ভেসে যাই, একবার হোক তার নুনুটা দেখি।

আমি সব রেখে বললাম, আদিত্য শুনো আমি তোমার নুনু স্পর্শ করতে চাই।
এটা শোনার সাথে সাথে আদিত্য কোনরকমে দরজা লাগিয়ে দৌড়ে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে,
তখুনি আমার দেহে যৌবনের সবটুকু সাড়া পড়ে যায়। আমি অবাক হয়ে দেখি, আদিত্য তার প্যান্ট খুলে আমার সামনে দাড়ানো, তার নুনুটা শক্ত হয়ে দাড়িয়ে আছে। আমি আলতো করে ছোয়া মাত্রই নুনু কেপে উঠল, আমি রোবটের মতো নুনুটাকে মুখে নিলাম। কি জানি কী হলো নুনুটা চুষতে শুরু করলাম, হঠাৎ কেমন জানি অদ্ভুত স্বাদের জলীয় পদার্থ বের হতে শুরু করল, আমার বিশ্রী লাগল কিন্তু আদিত্য আমার মুখটাকে চেপে ধরল আমি কোনমতে জোর করে নুনুটা বের করলাম মুখ দিয়ে। আদিত্য আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার কান চুষতে লাগল আর একহাত দিয়ে আমার যোনী ধরার চেষ্টা করতিছে, আমি অদ্ভুত আনন্দে ভেসে যাচ্ছি। আদিত্য আমার ঘর্মাক্ত শরীরের কাধের অংশটা চাটতে লাগল, আমি সব বিবেকজ্ঞান শূণ্য হয়ে চোখ বন্ধ করে যৌনসুখ নিচ্ছিলাম কিন্তু হঠাৎ আমার মনে পড়ল,
“তুমি যেমন তোমার সঙ্গীও তেমন হবে”
আমি ভয় পেলাম। যদি আমি এসব করি তবে আমার স্বামীও খারাপ কাজ করতে পারে, তাছাড়া যদি চাকুরি না পাই।

এই ভয়ে আমার সেক্সফিল কমে গেলো, আমি আদিত্যকে সরিয়ে দিতে চাইলাম। কিন্তু কার্ত্তিক মাসের কুকুরের মতো সে পাগল ছিল, সে তার আঙ্গুলগুলো আরো জোরে ডুকাতে চেষ্টা করল। আর আমার ঠোট দুটো চুৃষতে লাগল।
আমি তখন দেখলাম এভাবে জোর করে হবে না। আমি শান্ত হলাম, আর ভেবে নিলাম কৌশলে কার্যসিদ্ধি করতে হবে। আমিও আদিত্যকে জড়িয়ে ধরলাম, আর ঠোট চুষতে লাগলাম। যত পারি থু থু মুখের লালা দিতে লাগলাম ওর মুখে, সে পরম আনন্দে চুষতে লাগল আমার ঠোট।

আমি এবারে বুদ্ধি করে তার অন্ডকোষে হাত দিলাম, আর আলতো করে আদর করতে লাগলাম, সঙ্গে সঙ্গে আদিত্য আনন্দে মুড়িয়ে যাচ্ছে। আমি বুঝলাম সঠিক কৌশল ব্যবহৃত হয়েছে।
আমি এবারে তারা মোটা তাজা নুনুটা ধরে নিলাম আর পর্ণ দেখে শেখা টেকনিকের মতো হস্থমৈথুন করে দিতে থাকলাম। আদিত্য এরমধ্যে নরম হয়েছে তার আগের মতো হিংস্রতা নাই সে আমাকে জড়িয়ে ধরে মজা নিচ্ছিল।
আমি একটু জোরে জোরে করতে লাগলাম। একটা পর্যায়ে তরল ঘন বীর্য বেরিয়ে আসল, আদিত্য নেতিয়ে শুয়ে পড়ল।
চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইল, আমি ওয়াশরুমে গিয়ে কোনমতে ফ্রেশ হয়ে ড্রেস ঠিক করে তাড়াতাড়ি বেরিয়ে গেলাম।
আর যতটা আগ্রহ ছিল সেক্সের আনন্দ নিয়ে সেই ভুল ধারনা ভেঙে গিয়েছে আমার।
বুঝতে পারলাম সেক্স ম্পূর্ণ মানসিক, শারিরিক তেমন না আর কেউ কিছু মন থেকে চাইলে সেটা হবেই হবে।
আর মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম সরকারি জব না হওয়া পর্যন্ত কোনভাবেই ছেলেদের সাথে অতিরঞ্জিত কথা বলব না।
এখন পড়াশুনাই আমার সর্বোচ্চ কামনা।
ধন্যবাদ সবাইকে।
 
Top Bottom