What's new

ভালোবাসার শেষ স্মৃতি সাতির সাথে

Admin

Administrator
Staff member
Joined
Dec 12, 2024
Messages
659
Reaction score
4
Points
18
আমার নাম সাথী। আমি একটা ছেলেকে অনেক ভালো বাসি। তার নাম হলো রবিন। আমার দিদির বউ ভাতের সময় রবিনের সাথে আমার পরিচয় হয়েছিল। তখন থেকেই রবিনের সাথে আমার প্রেম – ভালোবাসার সম্পর্ক। রবিন যেদিন দিদির বউ ভাতের অনুষ্ঠান শেষে বাড়ি গেল। তারপর থেকে আমাদের দুজনের ই মন ভীষণ খারাপ। Bangla Choti Golpo


এভাবেই ছয় মাস কেটে গেল তারপর হঠাৎ একদিন আমরা দেখা করলাম অনেক খাওয়া-দাওয়া করলাম রেস্টুরেন্টে বিভিন্ন পার্কে ঘুরলাম তারপর বাড়ি চলে গেলাম। বাড়ি যেতেই রাত্রে বাবা বলল আমি তোমার জন্য একটি ছেলে দেখেছি। তারা কালকে তোমাকে দেখতে আসবে। তুমি রেডি থেকো। New Choti
এই কথা শুনেই আমি অনেক কান্না করলাম পরে নিজের আবেগকে কন্ট্রোল করতে না পেরে বাবাকে বলে দিলাম আমি একজনকে ভালোবাসি। তখন মা বাবা বলে ছেলেটা কে? আমি রবিনের সাথে আমার সম্পর্কের কথা বাবা-মাকে জানালাম। কিন্তু রবিনকে দেখে বাবা-মার পছন্দ হলো না। দেখতে অনেক সুন্দর স্মার্ট হলেও খুব বেশি টাকা ইনকাম করতে পারত না।
তাই বাবা মা জোর করে তাদের পছন্দমত ওই ছেলেকে দেখার জন্য জোর করল। কিন্তু আমি অনেক খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারলাম ওই ছেলে নাকি আমার একটা বান্ধবীর একটা দাদা। তখন বান্ধবীকে বললাম দেখ বান্ধবী আমার বিয়ে আটকা আমি এই বিয়ে করবো না। কিন্তু বান্ধবীর দাদা আমাকে দেখে পছন্দ করে গেল।
বান্ধবীকে অনেক রিকোয়েস্ট করার পরও সে আমার রিকোয়েস্ট রাখল না এবং উল্টো বলল তুই এখন বিয়ে করে নে পরের সংসার ভালো না লাগলে ডিভোর্স দিয়ে দিবি। আর রবিন ওর তো কিছুই নেই ওকে বিয়ে করলে তোকে খাওয়াবে কি? দেখ বান্ধবী ও যেমনই হোক আমি ওকে ভালোবাসি আর তুই যদি আমাকে না করিস আমি পালিয়ে যাব। কিন্তু তাও বান্ধবী তার দাদাকে বিয়ে করার জন্য আমাকে বলল। আর বলল আপাতত তোর বাবার পছন্দ মতো ছেলেকে বিয়ে করে নে পরের ডিভোর্স নিয়ে পালিয়ে যাস। এটা শুনে আমার কিছুটা আশা জেগে উঠলো তখন চিন্তা করলাম বিয়ে করলে তো বাসর হবে। আমার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করবে।
দেখ আমি রবিনকে ভালোবাসি আমি আমার সতীত্ব রবিন ছাড়া কাউকে দেবো না। তখন বান্ধবী হেসে বলল
সমস্যা নাই নটি গার্ল, আমি রবিনকে এনে দিছি, ভালো করে চোদা খাও রবিনের। আমি শত কষ্টের মাঝেও হেসে দিলাম। তারপর আমার পরিবার বিয়ের তারিখ ঠিক করলো। রবিন একদিন আমার ঘরে রাতে লুকিয়ে আসলো।
এসে আমাকে এ বিয়ে না করার জন্য অনেক রিকোয়েস্ট করল। যে আমরা চাইলেই এখন পালিয়ে যেতে পারি। কিন্তু আমি কিছুতেই রাজি হলাম না। বললাম দেখো রবিন আমি বাবা মাকে কষ্ট দিতে পারব না। আমি চাই আমার সতীত্ব তোমার হাতে তুলে দিতে তাই তোমাকে ডেকেছি। আর আমি বিয়ের পর ওই ছেলেকে ডিভোর্স দিয়ে তোমার কাছে চলে আসব। তাই প্লিজ এই কয়টা দিন একটু সহ্য কর। এই কথা শুনে রবিনের চোখে জল চলে আসলো। তখনই আমি এক টান দিয়ে রবিনকে জড়িয়ে ধরলাম আর কিস করতে লাগলাম। সেও আমাকে তখন কিস করতে লাগলো। তারপর সে আমার মাই দুটো আস্তে আস্তে চাপতে লাগলো। আমার তো তখন সেক্স একদম চরমে। আমি আর থাকতে পারলাম না রবিনের নুনু বের করে চুষতে শুরু করলাম। এভাবে মিনিট পাচ্ছে চোসার পর বললাম আমি আর পারছি না প্লিজ এবার ঢুকাও।
রবিন এবার তার খারা নুনুটা আমার যোনীর ভিতরে ডুকিয়ে দিলো চোদা শুরু করে দিল। প্রথম ধাক্কাতেই ওর বাড়াটা ডুকে গেল, দেখি ফিনকে দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে, আমি অনেক ব্যাথা পেলাম। রবিন তার সবটুকু জোর দিয়ে চুদতে লাগল, আমি ব্যাথায় কাতরে উঠছি কিন্তু তার থেকে বেশি অনেক আনন্দ পেয়েছি।
এক শান্তির নিশ্বাস ফেললাম। এর কিছু দিন পরেই আমার বিয়ে আবার পছন্দ মতো ছেলের সাথে হয়ে যায়। কিন্তু রবিনের বীর্য থেকে আমি এখন প্রেগন্যান্ট। এটা রবিনকে বলতেই রবিন খুব খুশি হয়ে যায়। এভাবে ভালোই চলছিল ডিভোর্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম যে এখনো স্বামীকে বলি নাই কিন্তু হঠাৎই একদিন রবিন অফিস থেকে আাসার সময় গাড়ি সাথে ধাক্কা খেয়ে ওর অনেক রক্ত বের হয়। যার কারনে রবিন মারা যায়। এই কারণে আমি অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম তাই বাধ্য হয়ে আর ডিভোর্সটা নিলাম না তার স্মৃতি হিসেবে তার বাচ্চাটাই আমার কাছে থেকে গেল। আমার পেটে বাচ্চা দিনদিন বড় হতে লাগল। কিন্তু এই বাচ্চা যে রবিনের সেটা কেউ বিশ্বাস করবে না। এখন আমি নতুন সংসারে ভালোই আছি কিন্তু রবিনকে অনেক মিস করি যদিও তার শেষ স্মৃতি আমার সাথেই আছে।
 
Top Bottom